<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি টাস্কফোর্স গত ৯ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত সাভার-আশুলিয়া এলাকায় ৯৭টি, গাজীপুরে ৩৩টি, নারায়ণগঞ্জে ছয়টিসহ সর্বমোট ১৩৬টি উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেছে। ওই অভিযানের মাধ্যমে মালিক, শ্রমিক এবং ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সদস্যদের বিক্ষুব্ধ দুষ্কৃতকারীদের হাত থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে শিল্পাঞ্চলে নাশকতা সৃষ্টিকারী ৩৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর আইএসপিআর প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। বিভিন্ন দাবি আদায়ের লক্ষ্যে মহাসড়কগুলোতে স্থাপিত ১২৩টি রোড ব্লক অপসারণ করে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি টাস্কফোর্সের প্রচেষ্টায় ফ্যাক্টরি মালিক এবং শ্রমিকদের সঙ্গে সর্বমোট ৭২৩টি সফল আলোচনার ফলস্বরূপ ৫৬টি কারখানা ভাঙচুর বা অগ্নিসংযোগ প্রতিরোধ করা হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এসব কার্যক্রম ছাড়াও এই টাস্কফোর্স বিভিন্ন কলকারখানার বকেয়া বেতন পরিশোধের ব্যবস্থা করা; মালিক, শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাদাভাবে আলোচনাসভা আয়োজনের পাশাপাশি ব্যবসায়ী সংগঠনের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছে। এর পাশাপাশি শ্রমিকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে তাদের আবাসিক এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত মাইকিংসহ নানাবিধ প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করা হয়েছে।</span></span></span></span></p>