<p>কক্সবাজারের মহেশখালীতে অনুমোদন পাওয়া সামিট এলএনজি টার্মিনাল-২ নির্মাণ প্রকল্পটির চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। চুক্তি বাতিলের বিষয়ে সামিট গ্রুপ একটি বিবৃতি দিয়েছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="দাম নিয়ন্ত্রণে আরো সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/08/1728383167-c383f27d925789478b09d26dc834e277.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মূল্য নিয়ন্ত্রণে আরো সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/business/2024/10/08/1433117" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সামিট গ্রুপ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি অবকাঠামো প্রকল্পগুলো দায়িত্বশীল ও স্বচ্ছভাবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সামিট গ্রুপের  প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে। আমরা নিশ্চিত করতে পারি, সামিটের দ্বিতীয় ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) প্রকল্পের জন্য গত ৩০ মার্চ পেট্রোবাংলা ও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে টার্মিনাল ব্যবহার চুক্তি ও বাস্তবায়ন চুক্তি সম্পাদন করেছে। একই দিনে পেট্রোবাংলার সঙ্গে সামিট প্রতিবছর ১.৫ মিলিয়ন টন এলএনজি সরবরাহের জন্য ১৫ বছর মেয়াদি বিক্রয় ও ক্রয় চুক্তি সম্পাদন করে, যা ২০২৬ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়ার কথা। সোমবার (৭ অক্টোবর,) সন্ধ্যায় আমরা এফএসআরইউ টার্মিনাল ব্যবহার চুক্তি বাতিলের নোটিশ পেয়েছি। তবে আমরা বিশ্বাস করি, এই সিদ্ধান্ত আমাদের কাছে অনায্য ও বিধিবহির্ভূত মনে হয়েছে এবং আমরা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করব।’</p>