<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><img alt="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/01-10-2024/2/kalerkantho-sp-7a.jpg" height="164" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/01-10-2024/2/kalerkantho-sp-7a.jpg" style="float:left" width="138" />ক্রীড়া প্রতিবেদক : সেমিফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঠিক এমনই একটি গোল হজম করেছিল বাংলাদেশ। কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে হেডে লক্ষ্যভেদ প্রতিপক্ষের সুযোগসন্ধানী খেলোয়াড়ের। এদিন গোলদাতার নাম ভারতের মোহাম্মদ কাইফ। সেমিতে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ে লড়াকু বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল টাইব্রেকারে। কিন্তু এদিন ট্রফি ছোঁয়ার ম্যাচে সেই প্রত্যাবর্তনের গল্প আর লেখা হয়নি নাজমুল হুদাদের। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পিছিয়ে পড়ার পর অধিনায়ক নাজমুলের সামনে সুবর্ণ সুযোগ এসেছিল। কিন্তু একা পেয়েও ভারতীয় গোলরক্ষককে হারাতে পারেননি তিনি। গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর ভারত এদিন এগিয়ে গিয়েছিল ৫৯ মিনিটে। সাইফুল বারীর দল ম্যাচে ফিরতে তো পারেইনি, উল্টো শেষ মুহূর্তে আরো একটি গোল হজম করে বসে। বক্সের ঠিক ওপর থেকে বাঁ পায়ের দুর্দান্ত শটে ব্যবধান বাড়ান ভারতের ১০ নম্বর মোহাম্মদ আরবাশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে এমনই শেষ মুহূর্তের গোলে ম্যাচ ২-২ করেছিল লাল-সবুজ। এদিন উল্টো ছবি নিয়ে তাই শেষ কিশোরদের অনূর্ধ্ব-১৭ সাফ অভিযান। গতবারও (অনূর্ধ্ব-১৬) ঠিক এভাবেই ভারতের কাছে হেরে শিরোপা জেতা হয়নি। সেই ফাইনালের স্কোরলাইন ছিল ২-০, এবারও তা-ই।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ম্যাচে ভারতীয়রা আধিপত্য করেছে ঠিক, কিন্তু সাইফুল বারীর দল বরাবরের মতো লড়াই করেছে। প্রতিপক্ষকে সহজে গোলের সুযোগ তৈরি করতে দেয়নি। ওদিকে ভারত মধ্যমাঠে আধিপত্য করায় বাংলাদেশ খুব বেশি জায়গা পায়নি আক্রমণে ওঠায়। ক্রমে রক্ষণে মনোযোগ নিয়ে প্রতি আক্রমণেরই চেষ্টা করতে হয়েছে নাজমুল হুদাদের। তাতে নিজেদের ভাগ্যে শিকে না ছিঁড়লেও ভারত ঠিক সেট পিস থেকে গোল আদায় করে জয়ের রাস্তায় উঠে গেছে। পিছিয়ে পড়ে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে আর পেরে ওঠেনি বাংলাদেশ।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বয়সভিত্তিক পর্যায়ে এ বছরই অনূর্ধ্ব-২০ সাফ জিতলেও অনূর্ধ্ব-১৬ ও অনূর্ধ্ব-১৭-এর টানা দুটি টুর্নামেন্টে রানার্স আপ হয়েই তাই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে। ভুটানের থিম্পুতে এ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো ছিল না। ভারতের কাছে প্রথম ম্যাচেই হারতে হয়, মালদ্বীপের সঙ্গে ছিল ড্র। গোল ব্যবধানে সেমির টিকিট কেটে সেখানেই মন-জুড়ানো লড়াই উপহার দিয়ে দলটি ছিল শিরোপার আশায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয় সেরা হয়ে শেষ করল বাংলাদেশ।</span></span></span></span></p>