<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সারা দেশে গত আগস্ট মাসে হত্যা, ধর্ষণসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৪৭ জন নারী ও কন্যা। তাদের মধ্যে ১৫ জন ধর্ষণ, সাতজন সংঘবদ্ধ ধর্ষণ এবং দুজন ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। নির্যাতনের শিকার ১৪৭ জনের মধ্যে ৫১ জন কন্যা ও ৯৬ জন নারী। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল রবিবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। ১৬টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মহিলা পরিষদ জানায়, ধর্ষণের শিকার ১৫ জনের মধ্যে আটজনের বয়স ১৮ বছরের কম। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার সাতজনের মধ্যে তিনজনের বয়স ১৮ বছরের কম। এ ছাড়া দুজন কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। মহিলা পরিষদের হিসাব অনুযায়ী, যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ৯ কন্যাসহ ১১ জন। উত্ত্যক্ত করার কারণে আত্মহত্যা করেছে একজন কন্যা। নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনার শিকার একজন। তিনজন অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন পাঁচজন, তাঁদের মধ্যে যৌতুকের কারণে একজনকে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে পাঁচ কন্যাসহ ১৭ জন। পারিবারিক সহিংতায় শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে তিনটি। একজন গৃহকর্মীকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন কারণে দুই কন্যাসহ ৩০ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাসহ তিনজনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এক কন্যাসহ ১২ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।</span></span></span></span></p>