<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রতিক হামলা ও নির্যাতনের অভিযোগের প্রেক্ষাপটে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, এ বিষয়ে ভারতের বিজেপি সরকার চুপ থাকতে পারে না। গতকাল রবিবার গুজরাটে বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেছেন তিনি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাইরে থেকে আসা ১৮৮ জন হিন্দু শরণার্থীকে সিএএর আওতায় ভারতের নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট দেওয়ার পর এক সমাবেশে ভাষণ দেন অমিত শাহ। তিনি এতে বলেন, সিএএ শুধু নাগরিকত্ব নিয়ে নয়, বরং কংগ্রেস ও তার মিত্রদের জনতুষ্টির রাজনীতির কারণে যারা ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ন্যায়বিচার বঞ্চিত হয়েছে, তাদের ন্যায়বিচার ও অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের স্বাধীনতার সময় সংখ্যালঘু পরিবারগুলো বাস্তুচ্যুত হয়েছিল। ফলে ধনী ব্যক্তিরাও ভারতের বিভিন্ন শহরে সবজি বিক্রেতা হতে বাধ্য হয়েছিলেন। এসব কারণেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) প্রণয়ন করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের হিন্দুদের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেশভাগের সময় বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২৭ শতাংশ ছিল। আজ তা কমে মাত্র ৯ শতাংশ হয়েছে। বাকিরা কোথায় গেছেন?... তাঁরা হয় ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য হয়েছেন অথবা আশ্রয়ের জন্য এখানে (ভারতে) এসেছেন। তাঁদের কি ধর্ম অনুযায়ী বাঁচার অধিকার নেই? তাঁরা যদি প্রতিবেশী দেশে সম্মানের সঙ্গে বাস করতে না পারেন এবং আমাদের দেশে আশ্রয় চান, তাহলে আমাদের কী করা উচিত? আমরা নীরব দর্শক হয়ে বসে থাকতে পারি না। এটা নরেন্দ্র মোদির সরকার, আপনি ন্যায়বিচার পাবেন।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><br /> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া</span></span></span></span></span></p>