<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> (</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহযোগিতা</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">) </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।</span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিন আন্ত মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ভিন্ন কোন প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই বিষয়ে এখনো কোনো পরিকল্পনা তৈরি হয়নি বলেও জানান তিনি।</span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈঠকে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তারা জানান</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চলমান বৃত্তি প্রদান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম প্রতিযোগিতা ও বৈষম্যের সৃষ্টি হয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান থেকে মাত্র ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। পড়ালেখায় তাদের উৎসাহ বাড়লেও বাকি ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীর মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে এমন বৈষম্য কমাতে বৃত্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাইয়ে সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। আগ্রহীরা সেসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে।</span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এর আগে শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল থেকে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে সমালোচনা হয়েছিল। শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতা থেকে বের করে আনন্দময় পাঠদানে গুরুত্বারোপ করেন তাঁরা।</span></span> </span></span></p>