<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করা হয়েছে ৪৭১ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানির পরিমাণ ৯.১৭ শতাংশ কম। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানা গেছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রপ্তানি কমে যাওয়ার অর্থ অন্য দেশে তৈরি পোশাকের অর্ডার চলে যাচ্ছে। ভিয়েতনাম, চীন, ভারত এবং কম্বোডিয়াসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশকে। অটেক্সার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা চলতি বছরের প্রথম আট মাসে বৈশ্বিকভাবে ৫১.৩০ বিলিয়ন ডলার বা পাঁচ হাজার ১৩০ কোটি ৩১ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছেন। এই আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪.০৩ শতাংশ কম। বাণিজ্য যুদ্ধ চললেও চীন থেকেই সবচেয়ে বেশি তৈরি পোশাক কিনেছে যুক্তরাষ্ট্র।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বছরের প্রথম আট মাসে চীন এক হাজার ৬৯ কোটি ১০ লাখ (১০.৬৯ বিলিয়ন) ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্রে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ২.৭০ শতাংশ কম। এক বছর আগে একই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে তারা রপ্তানি করেছিল ১০.৯৯ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক। যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম। বছরের প্রথম আট মাসে ৯৫৫ কোটি ৬৯ লাখ (৯.৫৫ বিলিয়ন) ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে ভিয়েতনাম। গত বছরের একই সময়ে দেশটি রপ্তানি করেছিল ৯.৬৬ বিলিয়ন ডলারের পোশাক। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে দেশের রপ্তানি আয়ের শীর্ষ খাত তৈরি পোশাক শিল্পে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতেও গত সেপ্টেম্বর মাসে পোশাক খাতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ শতাংশ। এ সময় আয় হয়েছে ৩৮৬ কোটি ডলার। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৩৩২ কোটি ডলার।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>