<p>যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে এক বিচারককে কয়েক রাউন্ড গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) কেন্টাকির লেচার কান্ট্রি কোর্টহাউসে এই গুলির ঘটনা ঘটে। অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। </p> <p>বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচারককে হত্যার ঘটনায় এক পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার নাম শন স্টাইনস (৪৩)। পুলিশ জানিয়েছে, একটি ছোট গ্রামীণ শহর কেনটাকির হোয়াইটসবার্গের আদালতে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টার দিকে বিচারক কেভিন মুলিনসকে (৫৪) একাধিকবার গুলি করা হয়। মুলিনস ঘটনাস্থলেই মারা যান। </p> <p>পুলিশ আরো জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতের অভ্যন্তরে তর্কে জড়ানোর পরে গুলি চালানো হয়েছিল, তবে কী কারণে তর্ক শুরু হয়েছিল তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="আরজিকর কাণ্ড: আংশিকভাবে কাজে ফিরছেন চিকিৎসকরা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/20/1726811232-ea2c33f007e33bf09ca81a920a60e7f7.gif" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>আরজিকর কাণ্ড : আংশিকভাবে কাজে ফিরছেন চিকিৎসকরা</p> </div> </div> </div> </div> </div> <p>স্থানীয় সংবাদপত্র দ্য মাউন্টেন ইগলের মতে, পুলিশ স্টাইনস বিচারকের অফিসে গিয়েছিলেন এবং আদালতের কর্মচারীদের বলেছিলেন, মুলিনসের সঙ্গে তিনি একা কথা বলবেন। পেছনের দরজা বন্ধ করে বিচারকের চেম্বারে প্রবেশ করেন তারা। এরপরেই রুমের ভেতর থেকে বন্দুকের গুলির শব্দ শোনা যায়। ঘটনার পর স্টাইনস হাত তুলে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা গেছে।</p> <p>রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল রাসেল কোলম্যান এক্স-এর একটি পোস্টে বলেছেন, ‘ঘটনা পুরোপুরি তদন্ত করা হবে এবং বিচার করা হবে।’ কেনটাকি রাজ্য পুলিশের মুখপাত্র ম্যাট গেহার্ট একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘এই ঘটনায় পুরো শহর হতবাক।’</p> <p>সূত্র : বিবিসি</p>