<p>রাজধানীর কাকরাইল মসজিদের দায়িত্ব গ্রহণ করে বড় জামাতে জুমার নামাজ পড়েছেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীরা। নামাজের পর দাওয়াতি কার্যক্রম না থাকা সবাই নিজ নিজ গন্তব্যে চলে গেছেন। বর্তমানে মসজিদটিতে কেবল যাদের দাওয়াতি কার্যক্রম রয়েছে তারাই অবস্থান করছেন। </p> <p>শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে কাকরাইল মারকাজ মসজিদে জুমার নামাজ শুরু হয়। এরপর দুপুর ১টার দিকে দাওয়াতি কাজে না থাকা সাদ অনুসারীরা কাকরাইল এলাকা ছাড়তে থাকেন।</p> <p>মাওলানা সাদকে আগামী ইজতেমায় আসতে দেওয়া হবে না, জুবায়েরপন্থীদের এমন ঘোষণা ও দুই পক্ষের উত্তেজনার মধ্য দিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই কাকরাইল মসজিদ ও তার আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নিতে শুরু করেন সাদপন্থীরা। কাকরাইল মসজিদ থেকে জমায়েত ছড়ায় নয়াপল্টন ও মৎস্যভবন পর্যন্ত। দুপুর ১২টার আগে হাজার হাজার লোকে পরিপূর্ণ হয়ে যায় কাকরাইল এলাকা। </p> <p>এদিকে নিরাপত্তার স্বার্থে কাকরাইল মসজিদের পাশে, রমনা ও প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাওয়ার পথটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কাকরাইল এলাকায় অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পরে তারা রাস্তার ফুটপাতে নামাজ আদায় করেন। <br />  </p>