<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিরেট সত্যি আর মিথ্যার ব্যবধান কমিয়ে আনছে ডিপফেক প্রযুক্তি। বিশ্বাসযোগ্য ভিডিও তৈরি করতে শুধু মিডজার্নি প্রম্পট ব্যবহার করলেই হয়। খুব কম খরচে ও সহজেই এই ভিডিও বানানো যায় বলে ভুয়া খবর ছড়ানোর হারও বাড়ছে। আর এভাবে ভুয়া খবর ছড়ালে অবধারিতভাবে সেটির প্রভাব পড়বে ২০২৪ সালের মার্কিন নির্বাচনে। ওয়াশিংটনের ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনস সেন্টার ফর টেকনোলজি ইনোভেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ড্যারেল ওয়েস্ট বলেন, জো বাইডেন বা ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভক্তরা ভুয়া ভিডিও তৈরি করে বিরোধী পক্ষকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবে। এসব ভুয়া তথ্য এমন সময় ছড়ানো হবে যখন কেউ সেগুলো সরিয়ে ফেলারও সময় পাবে না। এর ফলে ভোটাররাও পড়ে যাবে দ্বিধায়। এরই মধ্যে জো বাইডেনের একটি ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়েছে। সেখানে তাঁকে এক তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিকে কটাক্ষ করতে দেখা যায়। বলা বাহুল্য, ভিডিওটি ডিপফেক।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কৃত্রিম ভিডিও বা কণ্ঠস্বর শনাক্তে টুল বানিয়ে থাকে ডিপমিডিয়া। প্রতিষ্ঠানটি অনুমান করেছে, এ বছর পাঁচ লাখ ডিপফেক ভিডিও শেয়ার করা হবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। গত বছরের চেয়ে এবার ডিপফেক ভিডিও শেয়ারের হার তিন গুণ বেশি। কৃত্রিম কণ্ঠস্বর তৈরির হার আট গুণ বেশি। এসব ডিপফেক ভিডিওর বিরুদ্ধে টুইটার, ফেসবুক ও ইউটিউব শক্ত অবস্থান নিলেও সবার নীতিমালা আলাদা হওয়ায় কার্যকারিতা এক নয়।  </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> সূত্র : রয়টার্স</span></span></span></span></p>