<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে, যা রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য খুবই আশাব্যঞ্জক। গত পাঁচ-ছয় বছরে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে প্রবেশ করেছে। স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে পোশাক কারখানাগুলোতে এবং এর প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। আপনি (প্রধানমন্ত্রী) জেনে খুশি হবেন যে বিশ্বের যে প্রান্তে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে তার সঙ্গে শিল্পের সংযোগ ঘটানোর জন্য, দক্ষতা বাড়ানোর জন্য বিজিএমইএর নিজস্ব দক্ষতা উন্নয়ন কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। আমরা সবুজ শিল্প এবং সার্কুলার ইকোনমি নিয়ে কাজ করছি। আমাদের ১৯৮টি লিড গ্রিন কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ৭১টি প্লাটিনাম রেটের, ১১৩টি গোল্ড রেটের। বিশ্বের বেস্ট ১০০টি লিড সার্টিফায়েড ফ্যাক্টরির মধ্যে ৫৪টি আমাদের দেশের। আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ডেমোগ্রাফি ডিভিডেন্ট কাজে লাগছে। সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ২০৪১ সালে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা করতে সক্ষম হব। আপনার নিরলস প্রচেষ্টায় স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হতে পেরেছে বাংলাদেশ। গত ১৪ বছরে আমরা অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছি। আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দ্রুততম পাঁচটি বিকাশমান অর্থনৈতিক দেশের তালিকায় স্বীকৃতি পেয়েছে এ দেশ। এর মধ্যে অবকাঠামো, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা, তথ্য-প্রযুক্তি, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ জ্বালানি, রপ্তানি খাত, সমুদ্র, মহাকাশ এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে আপনার মাইলফলক অর্জন নেই। কভিড-১৯-এ যখন সারা বিশ্ব বিপন্ন তখন আপনার সমুচিত পদক্ষেপের কারণে মহামারির প্রভাব মোকাবেলা করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছি। জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত।</span></span></span></span></p>