<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ সোহাগ মিয়া (১৫) নামের একজনের মৃতদেহ চার মাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে। পরিবারের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের আদেশের পর গতকাল বুধবার তার মৃতদেহ তোলা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সোহাগ মিয়া কলমাকান্দা উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামের শাফায়েত মিয়ার ছেলে। এর আগে ২০ আগস্ট ডিএমপি ভাটারা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন তার বাবা শাফায়েত। স্বজনরা জানিয়েছেন, সোহাগ পরিবারের সঙ্গে রাজধানীর নয়াবাজার এলাকায় বসবাস করত। ১৯ জুলাই গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয় সোহাগ। এদিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদী নতুন মহল্লা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ সুমাইয়া আক্তারের (১৯) মরদেহ চার মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। বুধবার সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া আক্তারের উপস্থিতিতে মরদেহটি উত্তোলন করা হয়। এর আগে ২০ জুলাই পাইনাদীর নতুন মহল্লার ছয়তলা ভবনের বারান্দায় হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে মাথার বাম পাশে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন সুমাইয়া।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"> </p>