<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চার বছর পর আয়করমুক্ত সুবিধা ফিরে পেয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক। ক্ষুদ্র ঋণ উৎসাহিত করার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি আয়করমুক্ত ছিল। পরে ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এই সুবিধা বন্ধ করে দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। গত বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংককে কর অব্যাহতি সুবিধা দিয়ে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এটি ২০২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবত থাকবে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। গেজেট আকারে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৩ সালের আয়কর আইনের ৭৬-এর উপধারা (৫) এবং (৬)-এর বিধানাবলি পরিপালন সাপেক্ষে গ্রামীণ ব্যাংকের অর্জিত সব আয়কে আয়কর থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে কার্যকর হবে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রসঙ্গত, ক্ষুদ্র ঋণকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০০০ ও ২০০১ সালে ট্রাস্ট এবং লিগ্যাল অবলিগেশন পরিচালিত ক্ষুদ্র ঋণের আয়কে মোট আয় নির্ধারণে অন্তর্ভুক্তি করা থেকে শর্তহীনভাবে অব্যাহতি দেয়। পরবর্তী সময়ে এই অব্যাহতিকে আরো সুনির্দিষ্ট করার লক্ষ্যে সরকার ২০০২ সালের অর্থ আইনের মাধ্যমে ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৪-এর সেকশন ৪৪(১) একটি অনুচ্ছেদ সংযোজন করে। ফলে রেজিস্ট্রিকৃত এনজিওগুলো ক্ষুদ্র ঋণের আয়ের ওপর থেকে আয়কর অব্যাহতি পেয়ে আসছে।</span></span></span></span></p>