<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশনের (ডি৮) শীর্ষ</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> সম্মেলনে অংশ নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিসর। বাংলাদেশে মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর মোহি আলদিন আহমেদ ফাহমি গত বুধবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আমন্ত্রণ জানান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাষ্ট্রদূত ফাহমি বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় মিসরের চলমান সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে জাতির অব্যাহত অগ্রগতির প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। ডি৮ শীর্ষ সম্মেলনে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্যবৈচিত্র্য ও উদ্ভাবনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে আলোকপাত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া, সদস্য দেশগুলো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং পারস্পরিক প্রবৃদ্ধি উৎসাহিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">উল্লেখ্য, চলতি বছরের শেষ দিকে অনুষ্ঠেয় মিসর ডি৮ শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করেছে। এই সম্মেলনে বাংলাদেশ, মিসর, ইন্দোনেশিয়া, নাইজেরিয়া, ইরান, পাকিস্তান, তুরস্কসহ আটটি উন্নয়নশীল দেশের শীর্ষ নেতাদের যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে ডি৮ যাত্রা শুরু করে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ডি৮-এর প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিশ্ব অর্থনীতিতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অবস্থানকে শক্তিশালী করা, বাণিজ্যের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা, আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সদস্য দেশগুলোর জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ইত্যাদি।</span></span></span></span></p>