<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে যুবলীগের এক নেতাকে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। এ সময় ছয় পুলিশকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। অভিযানে থাকা থানার ওসির হাতের কবজিতে কামড় দিয়ে পালিয়ে যান ওই যুবলীগ নেতা। গত রবিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। হালিম মিয়া নামের এই নেতা হত্যাসহ তিন-চারটি মামলার আসামি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এ ঘটনায় নবীনগর থানায় মামলা হয়েছে। যৌথ বাহিনীর অভিযানে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া যুবলীগ নেতাসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। আহত পুলিশ সদস্যরা চিকিৎসা নিয়েছেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন নবীনগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন, এসআই মো. শামীম ভূঁইয়া, এএসআই রমজান চৌধুরী, মো. আব্দুর রশিদ, আবুল কালাম ও বিল্লাল হোসেন। যুবলীগ নেতার কামড়ে ওসি মো. হুমায়ুন কবিরের হাতে জখম হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও আব্দুল কাদিরের ছেলে হালিম মিয়াকে গ্রেপ্তারে গত রবিবার সন্ধ্যায় খাগাতুয়া গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশের ১২ সদস্যের একটি দল। হালিমের বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি অনেক দিন ধরে পলাতক ছিলেন। এলাকায় থাকার খবরে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় তাঁকে গ্রেপ্তারে সক্ষমও হয় পুলিশ। এক পর্যায়ে হালিম মিয়ার স্বজন-শুভাকাঙ্ক্ষীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় নাসির উদ্দিনের মাথায় কোপ দিলে তিনি রক্তাক্ত হন। এ ছাড়া হামলায় আরো পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হন। হালিম মিয়াকে গাড়িতে তোলার সময় ওসি হুমায়ুন কবিরের হাতে কামড় দিয়ে তিনি পালিয়ে যান।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>