<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সুদানে এক কোটি ৪০ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদের মধ্যে এক কোটি ১০ লাখ মানুষ দেশটির ভেতরে অন্য কোনো জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে। ৩১ লাখ মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে চলে গেছে। এই সংখ্যা দিন দিন আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) গত মঙ্গলবার এই কথা জানিয়েছে। সংস্থাটির মহাপরিচালক অ্যামি পোপ সুদানের বর্তমান পরিস্থিতিকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিপর্যয়ক</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> বলে আখ্যায়িত করেছেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিকে সুদানে যৌন সহিংসতা বড় আকার ধারণ করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির জন্য গঠন করা জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন। কিভাবে নারীদের যৌন দাসত্বের জন্য অপহরণ করা হচ্ছে, তার বর্ণনা দিয়ে মিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ চান্দে ওথমান বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সুদানে এখন কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আইওএম মহাপরিচালক জানান, ২০২৩ সালের এপ্রিলে সুদানের সশস্ত্র বাহিনী (এসএএফ) এবং সেনাবাহিনীর সাবেক আধাসামরিক সহযোগী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্বের জেরে দেশটিতে ভয়ংকর গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এর পর থেকে দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে অন্য জায়গায় সরে যেতে বাধ্য হয়েছে। অ্যামি পোপ বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সুদানের সংঘর্ষের প্রতি আমাদের আরো মনোযোগ দিতে হবে। দেশটিতে সংঘর্ষে লাখ লাখ মানুষ ভুক্তভোগী হচ্ছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> সূত্র : আলজাজিরা</span></span></span></span></span></p>
