<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ভারতের পশ্চিমবঙ্গে গতকাল বুধবার ১২ ঘণ্টার ধর্মঘট ডেকেছিল বিজেপি। সেই ধর্মঘটে গাড়ি ভাঙচুর, রেল অবরোধ, হাতাহাতি, গুলি ও আটকের ঘটনা ঘটেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এর আগে গত মঙ্গলবার রাজ্য সচিবালয় নবান্ন অভিমুখে ছাত্রসমাজের যাত্রায় পুলিশি হামলার অভিযোগে এই অবরোধ ডাকে বিজেপি। অবরোধ সফল করতে গতকাল সকাল থেকেই রাস্তায় নেমে আসেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে বিভিন্ন জেলায় বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের পর বেলা বাড়লে তা বড় আকার ধারণ করে। বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা বনগাঁ ও হুগলি স্টেশনে রেল অবরোধ করেন। রেললাইনে শুয়ে বিক্ষোভ করতেও দেখা যায় তাঁদের।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><img alt="গুলি" height="296" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/08.August/29-08-2024/mk/kk-7-2024-08-29-02a.jpg" style="float:left" width="300" />এ ছাড়া মুর্শীদাবাদের বেশ কয়েকটি স্টেশন, রানাঘাটের একাধিক রেলস্টেশন এবং কৃষ্ণনগরেও রেল অবরোধ করা হয়। হুগলির মানকুণ্ডু স্টেশনেও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মাথাভাঙা-কোচবিহার রাজ্য সড়কে বাস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। এ ছাড়া উত্তর চব্বিশ পরগনার ভাটপাড়ায় গুলি চালানো হয়েছে। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে টায়ারে আগুন জ্বালানো, হাতাহাতি ও আটকের ঘটনা ঘটেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিকে টানা কর্মবিরতি চালানো সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার আহবান জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল তিনি বলেছেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা চাই না, কারো জীবন নষ্ট হোক। আমরা যদি এফআইআর করি বা কোনো আইনি ব্যবস্থা নিই, তাহলে আপনাদের ক্যারিয়ার নষ্ট হয়ে যাবে। ভিসা, পাসপোর্টে অসুবিধা হয়ে যাবে। আমি তা চাই না।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এর জবাবে জুনিয়র ডাক্তাররা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কর্মবিরতি উঠছে না।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেছেন, কোনো সভ্য সমাজ কন্যা ও বোনদের ওপর এ ধরনের নৃশংসতা মেনে নিতে পারে না। যখন শিক্ষার্থী, চিকিৎসক ও নাগরিকরা কলকাতায় বিক্ষোভ করছিলেন, তখন অপরাধীরা অন্যত্র তাণ্ডব চালিয়েছে। নাবালিকারাও তাদের শিকার হয়েছে। অনেক হয়েছে। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা</span></span></span></span></span></p>