<p>টনসিলের ব্যথা খুবই বিরক্তিকর। এই ব্যথা খাবার খেতে কষ্ট, ঢোক গিলতে কষ্ট হয়। এমনকি কথা বলতে গেলেও অুসবিধায় পড়তে হয়। টনসিলের ব্যথায় যারা ভুগছেন, তাঁদের জন্য রইল দশটা সহজ টিপস—</p> <p><strong> লবণ ও গরম পানির গার্গল</strong><br /> কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে দিনে তিন-চারবার গার্গল করুন। এটি গলা ও টনসিলের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে এবং ব্যথা লাঘব করে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ফাঙ্গাল ইনফেকশনে প্রতিরোধ করবেন যেভাবে" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/07/1730963487-e47f1edd5ca04227b115fe4b47786b85.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ফাঙ্গাল ইনফেকশনে প্রতিরোধ করবেন যেভাবে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/07/1443829" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>মধু ও লেবুর মিশ্রণ</strong><br /> এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ মধু ও অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ রয়েছে, যা গলার প্রদাহ কমাতে সহায়ক।</p> <p><strong>আদা চা </strong><br /> আদা চা টনসিলের ব্যথা কমাতে কার্যকর হতে পারে। আদায় অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে যা গলা শীতল রাখে এবং ব্যথা কমায়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ব্যাকপেইনে করণীয় কী?" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/05/1730807892-331f96acb657ec4f0c9051cce19cc77c.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ব্যাকপেইনে করণীয় কী?</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/05/1443067" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>গরম পানির ভাপ</strong><br /> গরম পানির ভাপ নিতে পারেন। এতে গলার শ্লেষ্মা পরিষ্কার হয় এবং ব্যথা হ্রাস পায়। একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে মুখ ঢেকে ভাপ গ্রহণ করতে পারেন।</p> <p><strong>পর্যাপ্ত পানি পান করুন</strong><br /> শুষ্কতা ও সংক্রমণ রোধে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। গলা আর্দ্র থাকলে ব্যথা কম অনুভূত হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="পিত্তথলিতে পাথর কেন হয় এবং কিভাবে প্রতিরোধ করবেন?" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/06/1730889591-ad4fd738de8628bc0cefa776e3d5cd0e.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>পিত্তথলিতে পাথর কেন হয় এবং কিভাবে প্রতিরোধ করবেন?</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/06/1443463" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>গরম স্যুপ বা হারবাল চা</strong><br /> গরম স্যুপ বা তুলসীপাতার চা পান করতে পারেন। এটি গলার সুরক্ষা প্রদান করে এবং আরাম দেয়।</p> <p><strong>দুধ ও হলুদ মিশ্রণ</strong><br /> রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধে আধা চা চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করতে পারেন। হলুদে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটা সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।</p> <p><strong>বিশ্রাম ও খাদ্যতালিকায় মনোযোগ</strong><br /> পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন এবং বেশি মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  শীতল বা তেলযুক্ত খাবারও এড়িয়ে চলুন, যাতে গলা আরো শুষ্ক না হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="অন্ধত্বের সাত লক্ষণ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/04/1730724945-5de6617b55fea375e5c72e14bdb172dd.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>অন্ধত্বের সাত লক্ষণ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/04/1442699" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>বায়ুদূষণ থেকে সুরক্ষা</strong><br /> ধুলো, ধোঁয়া বা অতিরিক্ত শীতল পরিবেশ থেকে দূরে থাকুন। এগুলো গলা শুষ্ক করে এবং টনসিলের ব্যথা বাড়াতে পারে।</p> <p><strong>চিকিৎসকের পরামর্শ</strong><br /> ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি আরাম না পান, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন হতে পারে।</p> <p>এই সহজ টিপসগুলো অনুসরণ করলে টনসিলের ব্যথা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এবং দ্রুত আরাম পাওয়া সম্ভব।<br />  </p>