<p>সাগরদ্বীপ দুবলার চরের আলোরকোলে শত বছর ধরে উদযাপন হয়ে আসছে ঐতিহ্যবাহী রাসোৎসব। প্রতিবছর নভেম্বর মাসের পূর্ণিমার তিথিতে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের আলোরকোলে জাঁকজমকভাবে পালিত হয় এই উৎসব। ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হবে তিন দিনের এই রাসোৎসব।</p> <p>সম্প্রতি খুলনার বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আন্ত বিভাগীয় এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা অঞ্চলের বনসংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ফের কমল সোনার দাম" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/12/1731421453-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ফের কমল সোনার দাম</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/business/2024/11/12/1445855" target="_blank"> </a></div> </div> <p>বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সনাতন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বন বিভাগ ওরাসোৎসব উদযাপন কমিটির সহযোগিতায় প্রতিবছর এই দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ জন্য আলোরকোলে তৈরি করা হয় অস্থায়ী মন্দির। সেখানে গিয়ে মনোবাসনা পূরণের আশায় পূজা-অর্চনা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। একসময় এই রাস মেলায় পুণ্যার্থী ও দেশি-বিদেশি দর্শনার্থী মিলে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হতো। কিন্তু এত লোকের আনাগোনা ও বাদ্যবাজনায় সংরক্ষিত বনের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব দেখা দেয়। যে কারণে ২০২১ সাল থেকে রাস মেলার আয়োজন বন্ধ করে শুধু রাস পূজা বা সনাতনীদের উৎসব পালনের সিদ্ধান্ত নেয় বন বিভাগ।</p>