<p>পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ ২২ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।</p> <p>বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-১ এর বিচারক আবুল কাশেম আপিল শুনানি শেষে তাদের মামলায় দায় থেকে খালাস দেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="লিখে রাখেন, আমি আবারও এমপি-মন্ত্রী হব : শাহজাহান ওমর" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/21/1732181651-a992f07d19721dbf74df68c1ed4e7c56.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>লিখে রাখেন, আমি আবারও এমপি-মন্ত্রী হব : শাহজাহান ওমর</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/11/21/1449073" target="_blank"> </a></div> </div> <p>জানা গেছে, গত বছরের ২০ নভেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন আদালত এ মামলায় ২২ জনকে দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এরপর তাদের আইনজীবীরা খালাস চেয়ে আপিল করেন। আপিল শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দিয়েছেন।</p> <p>এ মামলায় খালাস পাওয়া উল্লেখযোগ্য আসামিরা ছিলেন বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের সেক্রেটারি রাজিব আহসান, ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারি আকরামুল হাসান মিন্টু, হাবিবুর রশিদ হাবিব ও যুবদল দক্ষিণের সভাপতি এনামুল হক এনাম।</p> <p>মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হয়ে ফেনী যাওয়ার কথা ছিল। তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গেলে আসামিরা পুলিশের কাজে বাধা দেন। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ২০১৯ সালের ৬ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন পুলিশ। এরপর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় বিভিন্ন সময় পাঁচজন আদালতে সাক্ষ্য দেন।</p>