<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে তাঁর দেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আরো বেশি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য বাংলাদেশে আরো উন্নত ব্যাবসায়িক পরিবেশ তৈরির আহবান জানিয়ে বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কোরিয়া ঢাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে প্রস্তুত, যেমনটি আমরা এরই মধ্যে আরএমজি সেক্টরে করেছি।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><img alt="দক্ষিণ কোরিয়া" height="296" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/09.September/29-09-2024/mk/kk-NEW-6-2024-09-29-03a.jpg" style="float:left" width="300" />চট্টগ্রামের কাছে কোরিয়ান এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন (কেইপিজেড) পরিদর্শনকালে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিসিএবি) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি গতকাল শনিবার এই মন্তব্য করেন।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পার্ক বলেন, আরো বেশি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য ব্যবসাবান্ধব, পূর্বাভাসযোগ্য ও স্থিতিশীল পরিবেশের উন্নতি অন্তর্বর্তী সরকারের কাজগুলোর মধ্যে শীর্ষ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। তিনি বলেন, ঢাকায় কোরীয় দূতাবাস বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়নে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে আরো আলোচনা করতে আগ্রহী। তিনি আশা করে বলেন, ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মর্যাদা থেকে বাংলাদেশের আসন্ন উত্তরণ টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় বিদেশি পুঁজি আকর্ষণে সহায়তা করবে। রাষ্ট্রদূত</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি (ইপিএ) সংক্রান্ত চলমান আলোচনার তাৎপর্যও তুলে ধরেন। এই ইপিএ কোরিয়া বর্তমানে বাংলাদেশকে যে জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্স (জিএসপি) প্রদান করছে, তা শুধু প্রসারিত করবে না বরং পারস্পরিক সুবিধার জন্য দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহযোগিতা তহবিল, কোরীয় সরকারের কাছ থেকে সফট লোন বা পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ মেকানিজমের মাধ্যমে অনেক প্রকল্প নিয়ে আলোচনা চলছে।</span></span></span></span></p> <p> </p>